💪💪💪যাদের জন্য বেশী দরকারঃ
🔭 ডায়াবেটিক্স, হৃদরোগী
🔭কান্সার, কোষ্ঠকাঠিন্য
🔭 ভিটামিন বি, ই, ডি’র অভাব
🔬 চুল পড়া ও চর্ম সমস্যা
🔬 অতিরিক্ত মোটা ও হরমোন জনিত সমস্যা।
📎📎📎 ঢেঁকি ছাঁটা চালের ঊপাদান সমূহঃ
✅ উচ্চ মাত্রার ফাইবার
✅ জার্ম
✅ ব্রান
✅ ভিটামিন বি১, ভিটামিন ই, ভিটামিন ডি
✅ কার্ব-হাইড্রেড
🌾কম গ্লাইসেমিক সূচকের কারণে, বাদামী চাল শরীরে রক্তে শর্করার মাত্রা ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে এবং ইনসুলিনের বৃদ্ধি কমায়। উপরন্তু, বাদামী চাল চর্বি সংশ্লেষণ,অতিরিক্ত ওজন বৃদ্ধি এবং স্থূলতার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সাহায্য করে। কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ ব্রাউন রাইসে স্টার্চ ও ফাইবার রয়েছে। এই ব্রাউন রাইস হজম হতে বেশি সময় লাগে বলে ধীরে ধীরে সারাদিনে শরীরে প্রচুর শক্তি যোগান দেয়।
সম্মানিত গ্রাহক আপনারা জানেন গত দুই বছর ধরে আমরা লাল চালের পাশাপাশি অন্যান্য চাল নিয়ে কাজ করছি। আমাদের অনলাইন এবং অফলাইন মিলে লাখের উপর গ্রাহক রয়েছে। তার মধ্যে বড় একটি অংশ সব সময় লাল চাল নিয়ে থাকে। আলহামদুলিল্লাহ এখন থেকে আপনারা নিয়মিত ঢেঁকি ছাঁটা লাল চাল আমাদের কাছে পাবেন।
সারাদেশে কুরিয়ারের মাধ্যমে সম্পূর্ণ ক্যাশ অন ডেলিভারিতে আমরা পণ্য পাঠিয়ে থাকি।
বিশ্বের অর্ধেকের বেশি মানুষের প্রধান খাবার ভাত। বাঙালির কাছে ভাত আরও প্রিয়। কিন্তু বাজারে কলে ভাঙানো যে চাল পাওয়া যায়, তা মসৃণ করতে গিয়ে অতিপ্রয়োজনীয় কিছু উপাদান বাদ পড়ে যায়। এর মধ্যে রয়েছে ভিটামিন বি, খনিজ লবণ, বায়োটিন, আমিষ, চর্বি, ফাইটো কেমিক্যাল ও ফাইবার। আরও চলে যায় আয়রন, জিংক, ম্যাঙ্গানিজ, ভিটামিন এ এবং ই। ফলে কলে ভাঙানো চালের ভাত খেলে এসব উপাদানের অভাব হতে পারে।
তবে ঢেঁকিছাঁটা চালে এসবের ঘাটতি হয় না। এক কাপ ঢেঁকিছাঁটা চালে ৭৮ মিলিগ্রাম ম্যাগনেশিয়াম থাকে। বিপরীতে কলে ভাঙানো চালে থাকে মাত্র ১৯ মিলিগ্রাম। ঢেঁকিছাঁটা চালে পটাশিয়াম থাকে ১৭৪ মিলিগ্রাম, আর কলে ভাঙানো চালে থাকে ৫৫ মিলিগ্রাম। ঢেঁকিছাঁটা চালে ৩ গ্রাম ফাইবারের বিপরীতে কলে ভাঙানো চালে ফাইবার একেবারেই থাকে না। এক কাপ ভাতে আমাদের দৈনন্দিন চাহিদার শতকরা ৮০ ভাগ ম্যাঙ্গানিজ থাকে। ম্যাঙ্গানিজ আমাদের স্নায়ু ও প্রজননতন্ত্রের কার্যক্রমে বিশেষ ভূমিকা রাখে। ঢেঁকিছাঁটা চালে সেলেনিয়াম নামের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান বিদ্যমান, যা হৃদ্রোগ, ক্যানসার ও বাতের ঝুঁকি কমায়। গবেষণায় দেখা গেছে, কলে ভাঙানো চালের ভাতের সঙ্গে টাইপ-২ ডায়াবেটিসের যোগসূত্র রয়েছে। কাজেই সবকিছু বিবেচনায় আমাদের ঢেঁকিছাঁটা চালেই ফেরা উচিত।
আরেকটি মজার বিষয় হলো, গরম ভাতের চেয়ে ঠান্ডা ভাত বেশি উপকারী। ভাত ঠান্ডা হয়ে গেলে তাতে রেজিস্ট্যান্স শ্বেতসার নামের একটি উপাদান তৈরি হয়। এই শ্বেতসার অন্ত্রে কম শোষিত হয়। ফলে বৃহদান্ত্রে এটি গাঁজন প্রক্রিয়ায় অংশ নেয়।
Reference – https://www.prothomalo.com/lifestyle/health/%E0%A6%A2%E0%A7%87%E0%A6%81%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%9B%E0%A6%BE%E0%A6%81%E0%A6%9F%E0%A6%BE-%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%A3
Reviews
There are no reviews yet.